যশোরে ঈদের রাতে বাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মারামারিতে অলিদ নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৪ জন।গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে সদর উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের বিরামপুরে এ ঘটনা ঘটে।নিহত অলিদ (২০) যশোর সদর, উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের নওদা গ্রামের সেনা সদস্য হৃদয় হোসেনের ছেলে।স্থানীয়রা জানান, রাতে বিরামপুর ব্রিজের ওপর আপন, রাশেদুল ও শামীম বাজি ফোটাচ্ছিল। এ সময় সেখান দিয়ে যাচ্ছিলেন অলিদ, পিয়াল, আরিফ ও মেহেদী। তারা দাবি করেন, বাজি তাদের গায়ে পড়েছে। এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এর মধ্যে অলিদসহ অন্যরা আপন, রাশেদুল ও শামীমকে মারপিট ও ছুরিকাঘাত করেন।খবর পেয়ে আপনের বাবা রিপন আলী সেখানে গেলে তাকেও ছুরি মেরে আহত করেন। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে অলিদ গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত আপন, তার বাবা রিপন আলী, শামীম, অলিদ ও রাশেদুলকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার সময় মারা যান অলিদ। আহতদের মধ্যে রাশেদুলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। আর আপন, রিপন আলী ও শামীম যশোর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসনাত জানান, বাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মারামারিতে একজন নিহত ও কয়েকজন আহত হয়েছে। হত্যায় জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে।
বাজি ফোটানো নিয়ে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন, আহত ৪
স্থানীয়রা জানান, রাতে বিরামপুর ব্রিজের ওপর আপন, রাশেদুল ও শামীম বাজি ফোটাচ্ছিল। এ সময় সেখান দিয়ে যাচ্ছিলেন অলিদ, পিয়াল, আরিফ ও মেহেদী। তারা দাবি করেন, বাজি তাদের গায়ে পড়েছে। এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এর মধ্যে অলিদসহ অন্যরা আপন, রাশেদুল ও শামীমকে মারপিট ও ছুরিকাঘাত করেন।
এ বিভাগের আরো খবর/p>