× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

পুঁজিবাজার
The dream of a stable capital market is growing
google_news print-icon

বড় হচ্ছে স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের স্বপ্ন

বড়-হচ্ছে-স্থিতিশীল-পুঁজিবাজারের-স্বপ্ন
ব্যক্তিশ্রেণির বড় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও সক্রিয় হচ্ছে। এ কারণে এক দশকে লেনদেনের রেকর্ড ভেঙেছে একাধিকবার। ঈদের ছুটির পর ভেঙেছে এক দশকে মূল্যসূচকের রেকর্ডও। বিমা, বস্ত্র, প্রকৌশল, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত এখন চাঙা। ব্যাংক, জ্বালানি এবং ওষুধ খাতে চাঙাভাবের লক্ষণ স্পষ্ট। এই তিনটি খাত এগিয়ে গেলে পুঁজিবাজারে দীর্ঘ হতাশা দূর হওয়ার আশা করছেন বাজার বিশ্লেষকরা।

পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নানা উদ্যোগ আর সিদ্ধান্তের ফল মিলতে শুরু করেছে। বাজারে লেনদেন হচ্ছে নিয়মিত হাজার কোটি টাকার বেশি। সেটি প্রায়ই দেড় বা দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। কয়েক দিন টানা বাড়লে পরে দর সংশোধনে কিছুটা ধীরগতি থাকলেও সূচকের সেভাবে পতন হচ্ছে না।

এর কারণ, বাজার বাড়ছে বিভিন্ন খাত ধরে। একটি খাত টানা বেড়ে সূচকের উত্থান হলে সেই খাতের শেয়ারগুলো যখন সংশোধনে যাচ্ছে, তখন দেখা যাচ্ছে, অন্য খাতের শেয়ারগুলোর দর বাড়ছে।

আবার সংশোধন কাটিয়ে যখন আবার বাজার উত্থান পর্বে ফিরছে, তখন কয়েকটি খাত একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়ায় সূচক আরও বাড়তে শুরু করছে।

২০১০ সালের মহাধসের পর ২০১৩, পরে ২০১৭ সালে পুঁজিবাজারে অল্প কয়েক মাসের জন্য উত্থান হলেও সেটি এবারের মতো স্থায়ী হয়নি। লেনদেনের গতি ধরে রাখতে না পারাই এর কারণ।

কিন্তু এবার লেনদেনের গতি চমৎকার। ব্যক্তিশ্রেণির বড় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও সক্রিয় হচ্ছে। এ কারণে এক দশকে লেনদেনের রেকর্ড ভেঙেছে একাধিকবার। ঈদের ছুটির পর ভেঙেছে এক দশকে মূল্যসূচকের রেকর্ডও।

তবে এই উত্থান পর্ব ঘটেছে প্রথমে বিমা, পরে বস্ত্র, এরপর প্রকৌশল ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত দিয়ে। তবে বাজার মূলধনে সবচেয়ে বেশি প্রভাব রাখা ব্যাংক, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ এবং ওষুধ ও রসায়ন খাতের শেয়ার দরে চাঙাভাব দেখা দেয়ার প্রবণতা দেখা গেলেও পরে স্থায়ী হয়নি। আর এই তিনটি খাত এখনও বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণীয় হিসেবেই দেখা হচ্ছে। যদি এই তিনটি খাতে চাঙাভাব দেখা দেয়া খাতের মতো উত্থান হয়, তাহলে পুঁজিবাজারকে নিয়ে দীর্ঘ হতাশা দূর হয়ে যেতেই পারে।

২০২১ সালের লেনদেন শুরু হয়েছিল ৫ হাজার ৬১৮ পয়েন্ট দিয়ে। লেনদেন ছিল ১ হাজার ৯০০ কোটি টাকার বেশি। তবে জানুয়ারিতে মার্জিন ঋণের সুদহার ১২ শতাংশ নির্দিষ্ট করে দেয়া নিয়ে টানাপোড়েন, এরপর এপ্রিলের শুরুতে লকডাউনে বাজার খোলা থাকে কি না, এ নিয়ে সংশয়ে তিন মাসের মধ্যে তা ৫ হাজার ৮৮ পয়েন্টে নেমে আসে।

২০২০ সালের জুলাইয়ে উত্থানের প্রথম পর্ব শেষে দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয় এপ্রিলের শুরু থেকে। একপর্যায়ে ৩৯ মাসের মধ্যে প্রথমবারের মতো ৬ হাজার পয়েন্টে পৌঁছে গত ৩০ মে। এরপর এক মাস সেখানে টিকে থাকার লড়াই করেছে।

জুনের এই মাসটিই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ৬ হাজার পয়েন্টে সূচক টিকে থাকা নিয়ে যে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই শুরু হয়েছিল, সেখানে সূচক দু-এক দিনের জন্য নিচে নামলেও পরে আবার তা ওপরে উঠে যায়। এর মধ্যে জুন ক্লোজিং শেষ হয়ে যাওয়ার পর সেখান থেকে বাড়তে বাড়তে একপর্যায়ে ঈদের আগে তা ৬ হাজার ৪০০ পয়েন্টের ঘর অতিক্রম করে, যা গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানের কাছাকাছি।

বড় হচ্ছে স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের স্বপ্ন

বাজার বিশ্লেষকরা মনে করেন, করোনায় ব্যাংক খাতকে ঘিরে যে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল, বিপুল পরিমাণ মুনাফা আর বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশার বেশি লভ্যাংশ দিয়ে সেটি দূর করে দিয়েছে এই খাত। ফলে এই খাত ‍ঘুরে দাঁড়ালে সেটির প্রভাব পড়বে গোটা বাজারেই।

আর করোনায় জ্বালানি খাত খুব একটা ক্ষতিগ্রস্ত না হলেও কেপিসিএলের দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদনের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়ে গেলে এই খাতও ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে।

অন্যদিকে করোনাকালে সবচেয়ে বেশি ব্যবসা করা ওষুধ খাতের বড় কোম্পানিগুলোতে এরই মধ্যে বিনিয়োগকারীরা যে বিনিয়োগ বাড়াছেন, সেটি স্পষ্ট।

এই তিনটি খাত যদি এগিয়ে যায়, তাহলে পুঁজিবাজারের নতুন উচ্চতায় পৌঁছা সময়ের ব্যাপার বলেই মনে করেন বাজারসংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, ঈদের আগে ৬ হাজার ৩০০ পয়েন্টের যে আরও একটি মনস্তাত্ত্বিক বাধা ছিল, সেটি অতিক্রম করে যাওয়া ইতিবাচক।

পুঁজিবাজারে ৩৮৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড ২২ খাতে বিভক্ত। এর মধ্যে তিন শরও বেশি কোম্পানি মুনাফায়। লোকসানি ও বন্ধ কোম্পানিগুলোতে সুশাসন ফেরাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি যে পদক্ষেপ নিয়েছে, এমন ভূমিকা এর আগে কখনও দেখা যায়নি।

যেসব কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদ সুশাসন বজায় রাখতে বা কোম্পানিকে মুনাফায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে, সেগুলোকে ডেকে কথা বলছে বিএসইসি। বেশ কিছু কোম্পানির পর্ষদ পুনর্গঠন করে দেয়া হয়েছে, আরও কিছু কোম্পানির ক্ষেতে একই ধরনের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। ফলে লোকসানি কোম্পানির সংখ্যাও আগামীতে কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এ ছাড়া বাজারে তারল্যসংকট কমাতে অবণ্টিত মুনাফা নিয়ে একটি বড় আকারের তহবিল গঠনের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে। চলতি মাসের মধ্যে ২১ হাজার কোটি টাকা বা তার চেয়ে বেশি অর্থ ও শেয়ার চলে এলে এই তহবিল কাজ শুরু করবে। এর ৪০ শতাংশ শেয়ারে আর ৫০ শতাংশ মার্জিন ঋণে বিনিয়োগ করা হবে।

এই তহবিল বাজারে সংকটকালে সাপোর্ট দেবে বলে জানিয়েছে বিএসইসি ও তহবিলের ট্রাস্টি ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ বা আইসিবি। এ ছাড়া এক বিলিয়ন ডলারের একটি বন্ড ছাড়ার চেষ্টা চলছে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর উপায় খোঁজা হচ্ছে, আর ব্যাংকগুলোর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের তহবিল থেকেও শেয়ার কেনা হচ্ছে।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ভালো কোম্পানির উত্থান হলে সূচক ছয় থেকে সাত হাজারে গেলেও সেটি স্থিতিশীল থাকবে। কিন্তু দুর্বল কোম্পানির হাত ধরে সূচক যতই ওপরে উঠুক, সেটি স্থিতিশীল হবে না।’

কোন কোন খাত এ সময় ভালো ভূমিকা রাখতে পারে, প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ব্যাংক আছে, মিউচ্যুয়াল ফান্ড আছে, জ্বালানি ও ওষুধ খাত আছে। এ ছাড়া মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর বাড়লে ভালো পুঁজিবাজার পাওয়া কঠিন কিছু হবে না।’

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাবেক সভাপতি ও বর্তমান পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, ‘এখন সব খাত মুভিং। সব খাতের অংশগ্রহণেই পুঁজিবাজারের উত্থান হচ্ছে। এ ছাড়া আগামীতে পুঁজিবাজার কোন অবস্থানে যাবে, সেটি বিনিয়োগকারীদের আস্থার ওপর নির্ভর করছে।’

তিনি বলেন, ‘বর্তমান কমিশন যেভাবে পুঁজিবাজারকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে, তাতে বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতার কোনো কিছু দেখছি না। তারপরও সব সময় মনিটরিং অব্যাহত রাখতে হবে।’

বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত জাতীয় ঐক্যের সভাপতি আ ন ম আতাউল্লাহ নাঈম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সূচকের উত্থান-পতন পুঁজিবাজারে থাকবেই। তবে এই সূচক হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের মনস্তাত্ত্বিক একটি বিষয়। সূচক যদি টানা পতন হয়, তাহলে এমনও বিনিয়োগকারী আছে যারা লোকসানে শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগ সুরক্ষার জন্য। কিন্তু সে যদি শেয়ার ধরে রাখে তাহলে একসময় না একসময় সেটি থেকে লাভসহ রিটার্ন পাওয়া সম্ভব।’

তিনি মনে করেন, বাজার অপেক্ষাকৃত স্থিতিশীল হওয়ার পাশাপাশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও পরিপক্বতা এসেছে। তারা কিছু হলেই এখন শেয়ার বিক্রি করে বাজারে আতঙ্ক তৈরি করেন না।

বিএসইসির চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামও সম্প্রতি এই বিষয়টির ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেছেন, পুঁজিবাজার অনেক ভালো হবে। বিনিয়োগকারীরা যাতে আতঙ্কে শেয়ার বিক্রি না করেন।

বিনিয়োগকারীদের সংগঠনের নেতা আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, ‘বর্তমান কমিশন যদি এই আস্থা ধরে রাখতে পারে, তাহলে অবশ্যই এই পুঁজিবাজার থেকে বিনিয়োগাকরীরা বিনিয়োগ সুরক্ষাসহ ভালো মুনাফা নিতে পারবে।’

রাজ্জাক সিকিউরিটিজের বিনিয়োগকারী মোজাম্মেল হক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘পুঁজিবাজারে যেভাবে উত্থান হচ্ছে, তাতে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রবণতাই বেশি। ছয় হাজারে সূচক যেহেতু দেড় মাসের বেশি সময় ধরে টিকে আছে, সেহেতু সাত হাজার পয়েন্টে সূচকও প্রত্যাশা করা যায়।’

আরও পড়ুন:
লাফার্জহোলসিমের নতুন মোড়ক উন্মোচন
পুঁজিবাজার: রোববার থেকে ৫ আগস্ট লেনদেন ১টা পর্যন্ত
বিএসইসির একটি ভালো উদ্যোগের সুযোগ নিয়ে ‘কারসাজি’
এবার ১০ বছরের সর্বোচ্চ অবস্থানে পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে উচ্ছ্বাসের মধ্যেও ভয় ‘দুর্বল কোম্পানি’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

পুঁজিবাজার
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

পুঁজিবাজার
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে